শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
রাজশাহী দূর্গাপুরে ছেলে ধরা গুজবে স্কুলে কমেছে উপস্থিতি

রাজশাহী দূর্গাপুরে ছেলে ধরা গুজবে স্কুলে কমেছে উপস্থিতি

দূর্গাপুর প্রতিনিধি: সাম্প্রতিক সময়ে পদ্মা সেতুতে মাথা লগবে এমন গুজব ছড়িয়ে পড়ে দেশ জুড়ে। সেই গুজবে গণপিটুনিতে কেউ হারাচ্ছেন বাবা কোউবা মা আবার কারো ভাই বোন বা আত্মীয় স্বজন গণপিটুনির ভয়ে মানুষ এখন অন্যত্র যেতে ভয় পারছেন।

এদিকে ছেলে ধরা গুজবে উপস্থিতি কমেছে রাজশাহী দূর্গাপুররে প্রথমিক স্তরের অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। ছেলে-মেয়েদের স্কুলে পাঠাতে ভয় পাচ্ছেন অভিভাবকরা। জানা গেছে পদ্মা সেতুতে মাথা লাগছে এমন গুজব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে করে শিশুদের সাবধনে রাখার জন্য পরামর্শমূলক বার্তাও ম্যাসেঞ্জারে পাঠানো হয়।

ফলে গুজবটি দ্রত সারা দেশে ছুড়িয়ে পড়ে। ফলে সেই গুজব এখন ভয়াবহ আতঙ্কে রূপ নিয়েছে। বিশেষ করে শ্রমজীবী বাবা মায়েরা বেশি আতঙ্কে আছেন। সেই সঙ্গে শিশুরা বিদ্যালয়ে যেতে ভয় পচ্ছে। অনেকের বাবা – মা সন্তানদের স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন। এতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কমেছে।

অপরদিকে জীবন জীবিকার জন্যও মানুষ ছেলে ধরা আতঙ্কে অন্যত্র যেতে ভয় পাচ্ছেন। অপরিচিত হওয়ায় ভুল বুঝে গণপিটুন আতঙ্ক বিরাজ করছে সর্বত্র।

আজ দূর্গাপুর সিংগা সরকরি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে জানা যায়, শিশু থেকে পঞ্চম শ্রণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২০০ জন। কিন্তু গত এক সপ্তাহে ছেলে ধরা গুজবে উপস্থিতি ১৪০ শতাংশ কমে গেছে।

এছাড়া দূর্গাপুর কাঁচুপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিশু থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্তু শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১২০ জন হলেও উপস্থিত ৯০ জন। এমতা বস্থায় দূর্গাপুর উপজেলার নির্বাহী অফিসার লিটন সরকার জানান এই গুজবে কান না দিয়ে সবাইকে নিজস্ব উদ্যোগে তাদের নিজনিজ সন্তান কে স্কুলে পাঠাতে হবে সংগে অবিভাবক গন কে সচেতন থাকতে হবে। তিনি সন্দেহ ভাজন কাউকে নজরে পড়লে আইন নিজের হতে না তুলে নিয়ে প্রসাশনের সাথে যোগাযোগ করায় অনুরোধ করেছেন।

মতিহার বার্তা ডট কম – ২৩  জুলাই  ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply